Make our mind vaster than space

Make our mind vaster than space
Milky Way Galaxy

Wednesday, June 29, 2011

সুনামি

Written on Saturday, March 12, 2011 at 12:55pm








দেড়শ বছরের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে জাপানে। ভূকম্পন আর সুনামিতে নিহতের সংখ্যা দেড় হাজারের কাছাকাছি পৌঁছেছে। পরমাণু স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে তেজস্ক্রিয়তার আশঙ্কা করা হচ্ছে। কোথাও আগুন জ্বলছে, কোনো শহর এখনো রয়েছে পানির নিচে। পরিবহন ব্যবস্থা বিপর্যস্ত।

শুক্রবার দুপুরে ৮ দশমিক ৯ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানার পরপরই ১০ মিটার উচ্চতার সুনামিতে ভেসে যায় প্রশান্ত মহাসাগরীয় এ দেশের উত্তর-পূর্ব উপকূল। ভূমিকম্প ও সুনামির ক্ষয়ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে জাপানের প্রতি সাহায্যের হাত বাড়িয়েছে আন্তর্জাতিক স¤প্রদায়।

শনিবার দিনের আলো ফুটতেই প্রাকৃতিক দুর্যোগে ধ্বংসের চিত্র প্রকাশ হতে শুরু করে। জাপানের সংবাদ সংস্থা 'কিয়োদো' ভূমিকম্প ও সুনামিতে নিহতের সংখ্যা অন্তত ১৩০০ বলে জানিয়েছে। নিখোঁজ রয়েছে আরো অনেকে। ফলে নিহতের সংখ্যা আরো বাড়বে বলেই আশঙ্কা করা হচ্ছে।

শুক্রবারের ভূমিকম্পের পর কয়েকটি পরাঘাতে পুনরায় কেঁপে ওঠে জাপান। এতে মানুষের মধ্যে আবার আতঙ্ক দেখা দেয়।

সুনামির সবচেয়ে বড় আঘাতটি আসে উপকূলীয় নগরী সেন্দাইয়ে, যেখানে ১০ লাখ লোকের বাস। জাপানের সরকারি টেলিভিশন এনএইচকের স¤প্রচারে দেখা যায়, সাগর থেকে উঠে আসা বিশাল ঢেউ ভাসিয়ে নিচ্ছে গাড়ি, জাহাজ, ঘর-বাড়ি।

কিয়োদো নিউজ জানিয়েছে, ভূমিকম্পের পর সেন্দাইয়ের বিমানবন্দরে আগুন ধরে গেলে তা বন্ধ করে দেওয়া হয়।

এনএইচকে টেলিভিশনের এক সাংবাদিক জানান, সেন্দাই শহরের অনেক এলাকা তলিয়ে গেছে। অনেকে বাড়ির ছাদে আশ্রয় নিয়ে উদ্ধারের অপেক্ষায় রয়েছে। পানির

সংবাদ সংস্থা জিজি নিউজ জানিয়েছে, উত্তর উপকূলের প্রায় পৌনে ১ লাখ লোকের শহর কেসেনুমার এক-তৃতীয়াংশ এলাকা রয়েছে পানির নিচে। শহরবাসীর অনেকেই ঘর-বাড়ি ছেড়ে অন্য স্থানে পাড়ি জমিয়েছে।

রাজধানী টোকিও-ও ভূমিকম্পের আঘাত থেকে রক্ষা পায়নি। ভূমিকম্পের পরপরই সেখানে গণপরিবহণ ব্যবস্থা বন্ধ করে দেওয়া হয়। পাতাল রেলপথ শনিবার খুলে দেওয়া হলেও পরাঘাতের কারণে ট্রেন চলাচল শুরু হয়নি।

একটি স্টেশনে অপেক্ষমান এক নারী রয়টার্সকে বলেন, "যেভাবে কম্পন হচ্ছে, তাতে আমার দাঁড়িয়ে থাকাই দায়।"

ভূমিকম্পের পরপরই সব সমুদ্রবন্দর বন্ধ করে দেওয়া হয়, বন্ধ রয়েছে অনেকগুলো বিমানবন্দরও। গাড়ির তৈরির কারখানাগুলোও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

কিয়োদো বার্তা সংস্থার বরাত দিয়ে রয়টার্স জানায়, অন্তত ১০০ আরোহীসহ একটি জাহাজ সুনামিতে ভেসে গেছে। একটি ট্রেনের কোনো হদিস পাওয়া যাচ্ছে না।

ভূমিকম্প সবচেয়ে বড় শঙ্কা তৈরি করেছে তেজষ্ক্রিয়তার। টোকিও থেকে প্রায় আড়াইশ কিলোমিটার দূরের ফুকোশিমা পরমাণু স্থাপনা থেকে সামান্য মাত্রায় তেজষ্ক্রিয়তা ছড়িয়ে পড়েছে বলে কর্মকর্তারা বলছেন।

জাপানের প্রধানমন্ত্রী নাওতো কান ওই স্থাপনার চার দিকের ১০ কিলোমিটার এলাকা থেকে মানুষকে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।

জাপানের এ প্রাকৃতিক দুর্যোগে সহায়তার জন্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশ এগিয়ে এসেছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বলেছেন, তার দেশ সব ধরনের সহায়তা দিতে প্রস্তুত। প্রতিবেশী দেশ চীন বলেছে, তারাও তৈরি আছে। জাপান বললেই সাড়া দেবে তারা।

ক্ষয়ক্ষতির পুরো চিত্র পাওয়া না গেলেও যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের জাপান বিষয়ক বিশেষজ্ঞ শিলা স্মিথ বলেন, "জাপানের এ দুর্যোগ মোকাবেলায় নজিরবিহীন মানবিক ও ত্রাণ কার্যক্রম চালাতে হবে।"

প্রধানমন্ত্রী কান শুক্রবার এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়ে বলেন, "ভূমিকম্পে জাপানের বিশাল এলাকা জুড়ে বিশেষ করে দেশের উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় এলাকা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিতে এবং ক্ষয়ক্ষতি মোকাবেলায় সরকার সর্বাত্মক উদ্যোগ নেবে।"

যুক্তরাষ্ট্রের ভূ-তাত্ত্বিক জরিপ সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, শুক্রবার স্থানীয় সময় দুপুর দুইটা ৪৬ মিনিটে শুরু হয়ে পরপর কয়েকবারের ভূমিকম্পে কেঁেপ ওঠে রাজধানী টোকিও। ভূমিকম্পের কেন্দ্র ছিলো টোকিওর ২৫০ মাইল দূরে ভূ-পৃষ্ঠের ২০ মাইল গভীরে।

ভূমিকম্পের পরপরই প্রশান্ত মহাসাগরীয় উপকূলবর্তী ফিলিপিনস, ইন্দোনেশিয়া ও রাশিয়াসহ মোট ৫৩টি দেশে সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়। বেশ কিছু এলাকা থেকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হয় অধিবাসীদের।

জাপানে এর আগে সবচেয়ে ভয়াবহ ভূমিকম্প হয়েছিলো ১৯২৩ সালে, ৭ দশমিক ৯ মাত্রার ওই ভূমিকম্পে মারা গিয়েছিলো ১ লাখ ৪০ হাজার মানুষ।

১৯৯৫ সালে কোবে নগরীতে ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতির আর্থিক মূল্য ধরা হয় ১০ হাজার কোটি ডলার। ২০০৪ সালে প্রলয়ঙ্করী সুনামিতে ক্ষয়ক্ষতির আর্থিক মূল্য ছিলো ১ হাজার কোটি ডলার।





আগ্নেয় পর্বতের উদ্গীরন ও ভূ-পৃষ্ঠের চোরা গতিবিধির কারণে সৃষ্টি হয় ভূমিকম্প। শক্তিশালী ভূমিকম্প থেকে যে জলকম্পের সৃষ্টি হয় তা থেকেই সুনামির উৎপত্তি।'সুনামি' জাপানি শব্দ। এর বঙ্গানুবাদ পোতাশ্রয়ী তরঙ্গ। সু-মানে পোতাশ্রয়, নামি হলো তরঙ্গ। টাইভাল ওয়েভস্ বা জোয়ারে তরঙ্গ বলেই মানুষ একে চেনে। ভূমিকম্প বা জোয়ারের প্রভাব ছাড়াও অগ্ন্যুৎপাত, ভূমিধস বা মহাজাগতিক বস্তু পতনেও সুনামি হতে পারে। প্রকৃতির খামখেয়ালির ঝাপট-দাপট বিষাক্ত ছোবলের আর এক নাম সুনামি। সাইক্লোন, টাইফুন, হ্যারিকেনের ক্ষেত্রে প্রতি দশ সেকেন্ড অন্তর সমুদ্রে ১৫০ মি. পর্যন্ত তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের ঢেউ সৃষ্টি হয়, আর সুনামি বৃত্তাকারে প্রতি সেকেন্ডে ২০০ মি. কিংবা ঘণ্টায় ৭০০ কি.মি দূরত্ব অতিক্রম করতে পারে। উৎপত্তিস্থল থেকে ১০ হাজার কি.মি দূরেও এর দানবীয় তাণ্ডব অব্যাহত থাকে।

প্রশান্ত মহাসাগরের উত্তর খণ্ডটিই সুনামির মুক্তাঞ্চল। দক্ষিণ চীন সাগরেও সুনামির উদ্ভব হয়। জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, ফিলিপিনস সংলগ্ন সমুদ্রতল অনেক সক্রিয় আগ্নেয়গিরির কারণে এলাকাটি ভূমিকম্পপ্রবণ। হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জের কাছে ৩৮,৬০০ কি.মি লম্বা ঘে রিং অব ফায়ার বা অগি্নবলয় রয়েছে, প্রায় প্রতিদিনই কোনো না কোনো ভূকম্পের উৎপত্তিস্থল হিসেবে তা চিহ্নিত। হাওয়াইয়ের কাছে হিলো শহরকে সুনামি সবচেয়ে বেশি আঘাত করেছে।

অগ্ন্যুৎপাত, ভূকম্প, সুনামি সামুদ্রিক ঝড়, বন্যা ইত্যাকার প্রাণঘাতী সম্পত্তি ধ্বংসী সভ্যতা বিনষ্টি প্রকৃতির হামলায় ৫২৬ খ্রিস্টাব্দে সিরিয়ায়, ১২২৮ সালে হল্যান্ডে, ১২৯০ সালে চীনের চেহলিতে, ১৬৪২ সালে চীনে, ১৭০৩ সালে জাপানের আওয়া দ্বীপে, ১৭৩৬ সালে জাপানের হোক্কাইডো শহরে, ১৭৩৭ সালে ভারতের কলকাতায়, ১৭৭৫ সালে পর্তুগাল-লিসবনে, ১৭৭৯ সালে ভিসুভিয়াসের পাদদেশের পম্পেই ও হার কুলোনিয়াম শহরে, ১৮৮৩ সালে ইন্দোনেশিয়ার ক্রাকতোয়া আগ্নেয়গিরির পর পর চারবার বিস্ফোরণে সুন্দা ও সুমাত্রায়, ১৮৮৭ সালে চীনের দুঃখ হোয়াংহো নদীর বন্যায়, ১৮৯৭ সালে ভারতের শিলং-এ, ১৯২০ সালে চীনের গাঞ্জসুতে, ১৯২৭ সালে চীনে, ১৯৩১ সালে চীনের হোয়াংহো নদীর বন্যায়, ১৯৩৯ সালে উত্তর চীনে, ১৯৪৬ সালে আলাস্কার ন্যালিউশিয়ান দ্বীপপুঞ্জে, ১৯৫২ সালে রাশিয়ার বামসার্কায়, ১৯৬০ সালে চিলি ও হাওয়াইদ্বীপে, ১৯৬৪ সালে আলাস্কার প্রিন্স উইলিয়াম সাউন্ডে ও আমেরিকা কানাডা হাওয়াইতে, ১৯৬৬ সালে পেরুতে ও হাওয়াইতে, ১৯৭০ সালে বাংলাদেশে, ১৯৭৫ সালে হাওয়াইদ্বীপে, ১৯৭৬ সালে চীনে, ১৯৭৭ সালে সুমাত্রায়, ১৯৯৩ সালে লাটুর ভূমিকম্পে, ১৯৯৪ সালে মিনডোবার ফিলিপিনস দ্বীপে, সম্প্রতি ভারতের গুজরাটে এবং সর্বশেষ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে লাখ লাখ প্রাণ বিনাশ হয়েছে। কত পশুপাখি সামুদ্রিক জীব মরছে, কত কৃষ্টি, কত সভ্যতা বিলুপ্ত হয়েছে, কত শস্য, কত ফসল বিনষ্ট হয়েছে, কোটি কোটি টাকার ধনসম্পদ লুণ্ঠন করেছে প্রকৃতি_ তার কোন ইয়ত্তা নেই।

২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর ভারতীয় সময় সকাল ৬টা ২৮ মিনিটে সুমাত্রা দ্বীপের ২৫০ কি.মি দক্ষিণ-পূর্বে সমুদ্রতলের ৪০ কি.মি গভীরে প্রবল ভূকম্পনজনিত আলোড়নে (রিখটার স্কেলে তীব্রতা ৮.৯) দক্ষিণ এশিয়ার সাতটি দেশে ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ, ভারত (আন্দামান ও নিকোবর, দ্বীপপুঞ্জ, তামিলনাড়ু, কেরালা, অন্ধ্র, ওড়িশা, পণ্ডিচেরী) বাংলাদেশে পাহাড় হয়ে আসা ভয়াবহ যে জলকম্প সৃষ্টি হয়, তাই সুনামি। প্রায় ২ লাখের বেশি মানুষ, অজস্ত্র পশু-পাখি, জলজপ্রাণী (আগে-ভাগে জানতে পারে বলে কুকুর ইত্যাদি অনেক প্রাণী নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ায় বেঁচে যায়), বহুমূল্যের বনজ-খনিজসম্পদ ও ফসলসহ কোটি কোটি টাকার ধনসম্পদ এবং ঐতিহাসিক সভ্যতা সৃষ্টি সুনামির দাঁতালো আক্রমণে প্রাণনাশ, বিধ্বংসী ও বিলুপ্ত হয়ে যায়। ভূমধ্যসাগরে কাস্পিয়ান সাগরে যেতে হিমালয় সনি্নহিত ভারত, নেপাল এবং বঙ্গোপসাগরজুড়ে একটা বিশাল অঞ্চল কম্পনপ্রবণ। বলেশ্বর গোলাপপুর দীঘা ডায়মন্ডহারবারে প্রবল ভূকম্প জলকম্পের সম্ভাবনা রয়েছে। যেমন স্পেনের ক্যানারি আইল্যান্ডসের লা পালমা দ্বীপের কাছে রয়েছে ঘুমন্ত আগ্নেয়গিরির অবস্থান। এর একদিকে ইংল্যান্ড, অন্যদিকে আফ্রিকা উভয়ের দূরত্ব মাত্র ২০০ কি.মি। এই আগ্নেয়গিরি নড়েচড়ে বসলে ঘণ্টায় ৭০০ কি.মি. বেগে সমুদ্রদানব সুনামির কাল তরঙ্গের ছোবলে আফ্রিকা, ইংল্যান্ড ও আমেরিকার কিছু অংশ লণ্ডভণ্ড হয়ে যেতে পারে। সেটি হবে সর্ববৃহৎ ধ্বংসযজ্ঞ। বৈজ্ঞানিক সৌকর্ষে সমুদ্রের তাপ ধরে রাখতে পারলে রাক্ষুসে দারুন ঢেউ আটকানো সম্ভব হতে পারে বলে বিজ্ঞানীদের ধারণা।

সুনামির সাম্প্রতিক হামলা অঙ্কের উপর পৃথিবীর গড় উত্তর মেরুর অবস্থান প্রায় আড়াই সেন্টিমিটার স্থানান্তর হয়, সুমাত্রার দক্ষিণ- পশ্চিম দিকে ২০-২৫ ফুট সরে গেছে, পৃথিবীর ঘুর্ণনের উপর প্রভাব ফেলে দিনের মেয়াদ কমিয়েছে ২.৬৮ মাইক্রো সেকেন্ড, পৃথিবীর আকার এক হাজার কোটির এক অংশ চ্যাপ্টা হয়েছে বলে বিজ্ঞানীদের অভিমত।

Thursday, June 23, 2011

বাইকনুর কসমোড্রম


বাইকনুর কসমোড্রম বিশ্বের প্রথম এবং বৃহত্তম মহাকাশযান উত্কেপনকেন্দ্র এটি কাজাখস্তান এর মরুভূমিতে অবস্থিত. সমুদ্র সমতল থেকে ৯০ মিটার উচু তে অবস্থিত কাজাখ সরকার এর  কাছ থেকে লিজ নিয়ে রাশিয়ানরা এটা ২০৫০ পর্যন্ত বেবহার করার অনুমতি পেয়েছে

বর্তমানে এটি রাশিয়ান ফেডেরাল স্পেস এজেন্সী রাশিয়ান স্পেস ফোর্সেস ব্যবহার করছে এটি তত্কালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন ১৯৫০ সালে তৈরী করে এটির আকার উপবৃত্তাকার জায়গাটি পূর্ব পশ্চিমে ৯০ কিমি এবং উত্তর দক্ষিনে ৮৫ কিমি বাইকনুর কসমোড্রম এর কেন্দ্রে বাইকনুর কসমোড্রম অবস্থিত


এটি একটি ব্যস্ত কসমোড্রম



বাইকনুর কসমোড্রম এর  স্মরণীয় ঘটনা :

১৯৫৭ সালের অক্টোবর স্পুতনিক নামক বিশ্বের প্রথম কৃত্তিম উপগ্রহ উতক্ষেপন
১৯৫৯ সালের জানুয়ারী লুনা প্রথম চাদ নিকট যায়  এটিও এখান থেকে উতক্ষেপন করা হয়
১৯৬১ সালের ১২ এপ্রিল ইউরি গ্যাগারিন পরিণত হন পৃথিবী প্রথম মানুষ যিনি প্রথম মহাকাশ ভ্রমণ করে, এবং একই সাথে প্রথম মানুষ যিনি পৃথিবীর কক্ষপথ প্রদক্ষিণ করেন। ভস্টক ১ উতক্ষেপন করা হয়  বাইকনুর কসমোড্রম থেকে১৯৬৩ সালে ভালেন্তিনা তেরেসকোভা এখান থেকেই প্রথম নারী হিসেবে মহাকাশে যান
চেকোস্লোভাকিয়া, ফ্রান্স এবং পূর্ব জার্মানী তাদের মহাকাশ যুগ সুরু করে এখান থেকেই
১৯৬০ সালে একটি রকেট বিস্ফোরণে এখানে ১০০ জন নিহত হন



Wednesday, June 22, 2011

শ্যালো ইঞ্জিন কেড়ে নিল রুবিনা নামের সম্ভাবনা

পান্না বালা, ফরিদপুর

বড় সদালাপী ছিল মেয়েটি। ছিল সবার সঙ্গে সহজে মিশে যাওয়ার গুণ। বাবা স্বপ্ন দেখতেন, কয়েক বছর পর মেয়ে চিকিৎসক হবে, মানুষের সেবা করবে, গর্বে ভরে যাবে তাঁর বুক। কিন্তু সে স্বপ্ন গুঁড়িয়ে দিয়ে রুবিনা পারভীন (১৯) হারিয়ে গেছেন চিরতরে। গত সোমবার শ্যালো ইঞ্জিনচালিত অবৈধ অটোবাইকের ইঞ্জিনে ওড়না আটকে শ্বাসরোধে মারা গেছেন তিনি।
ফরিদপুর মেডিকেল কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী (১৯তম ব্যাচ) ছিলেন রুবিনা। ছিলেন স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের সংগঠন ফরিদপুর মেডিসিন ক্লাবের সহ-পরিসংখ্যান সম্পাদক। বাড়ি কুমিল্লা শহরের হারুন স্কুল রোডে। বাবা অবসরপ্রাপ্ত ব্যাংক কর্মকর্তা মো. আবদুল হক। তিন বোনের মধ্যে রুবিনা ছিলেন ছোট।
রুবিনার সহপাঠী সাবরিনা আফরোজ জানান, সোমবার বেলা একটার দিকে রুবিনাসহ তাঁরা চারজন সহপাঠী ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এলাকার ছাত্রীনিবাস থেকে দুই কিলোমিটার দূরে মেডিকেল কলেজের ক্যাম্পাসে যাচ্ছিলেন। ব্যাটারিচালিত অটোবাইকের মতো দেখতে শ্যালো ইঞ্জিনচালিত একটি গাড়িতে চড়েছিলেন তাঁরা। নার্সিং ইনস্টিটিউটের সামনের সড়কে আসার পর রুবিনার গলায় পেঁচানো ওড়নার এক প্রান্ত গাড়ির দুই আসনের ফাঁক দিয়ে ইঞ্জিনে গিয়ে আটকে যায়। এতে গলায় চাপ লেগে শ্বাসরোধে অচেতন হয়ে পড়েন রুবিনা। তাঁকে দ্রুত ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।
হাসপাতাল সূত্র জানায়, অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় রুবিনাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) পাঠানো হয়। সঙ্গে যান ফরিদপুর মেডিকেল কলেজের নিউরোসার্জন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মনিরুল ইসলাম ও অবেদনবিদ অনন্ত।
চিকিৎসক মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘ঢাকায় যাওয়ার পথে রুবিনার হূৎস্পন্দন দুই দফা থেমে গেলেও আমরা সচল করতে পারি। সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে ঢাকা মেডিকেলের আইসিইউতে রুবিনার মৃত্যু হয়।’
এ ব্যাপারে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ আ স ম জাহাঙ্গীর চৌধুরী বলেন, ‘গলায় পেঁচানো ওড়না অটোবাইকের ইঞ্জিনে আটকে যাওয়ায় রুবিনার সার্ভিকেল স্পাইন বিচ্যুত হয়। এতে রুবিনার স্পাইনাল কর্ড ও মস্তিষ্কে আঘাত লাগে। ফলে রুবিনা অচেতন হয়ে পড়ে।’ তিনি বলেন, ‘এটি একটি স্বপ্নের মৃত্যু, একটি সম্ভাবনার মৃত্যু। আমরা এ ঘটনায় গভীরভাবে মর্মাহত।’
রুবিনার মরদেহের সঙ্গে তাঁর বাড়িতে যান ফরিদপুর মেডিকেল কলেজের পঞ্চম বর্ষের ছাত্র মো. আতিকুজ্জামান। তিনি জানান, গতকাল মঙ্গলবার সকাল সোয়া ছয়টার দিকে রুবিনার বাড়িতে পৌঁছান তাঁরা। শোকে নির্বাক ছিলেন রুবিনার বাবা মো. আবদুল হক। তাঁর চোখ দিয়ে অঝোরে পানি ঝরছিল। মা সালেহা বেগম বিলাপ করে বলছিলেন, ‘মেয়েকে ডাক্তার বানাইতে ফরিদপুর পাঠাই, সেখান থেকে ও লাশ হইয়া ফিরা আসল’।
জোহরের নামাজের পর দুটি জানাজা শেষে কুমিল্লা শহরের চানপুর বেবিস্ট্যান্ডসংলগ্ন কবরস্থানে রুবিনাকে দাফন করা হয়।
রুবিনার স্মরণে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজে গতকাল থেকে তিন দিনের শোক কর্মসূচি শুরু হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার শোকসভার আয়োজন করা হয়েছে। রুবিনার সহপাঠীরা বলেন, ওর স্বপ্ন ছিল কার্ডিওলজিস্ট (হূদেরাগ বিশেষজ্ঞ) হওয়া। সহপাঠী কাজী ফাহমিদা ইয়াসমিন বলেন, ‘রুবিনা খুব মিশুক ছিল। পড়াশোনায়ও খুব ভালো ছিল।’ রুবিনার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছে ফরিদপুর মেডিসিন ক্লাব।
ফরিদপুরে মহাসড়কে শ্যালো ইঞ্জিনচালিত যানবাহন চলাচল নিষিদ্ধ হলেও তা মানা হচ্ছে না। এ ব্যাপারে ফরিদপুর জেলা ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি আক্কাস হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘শহরে নগরকান্দা উপজেলার কিছু অটোবাইক শ্যালো ইঞ্জিন দিয়ে চালানো হয়। ব্যাটারিচালিত অটোবাইক পরিবেশবান্ধব হলেও শ্যালো মেশিনচালিত বাইক পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর এবং ত্রুটিযুক্ত। যেকোনো মূল্যে এ ধরনের বাইক বন্ধ করা দরকার।’
জেলা প্রশাসক হেলালুদ্দীন আহমদ প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমাদের জানা ছিল না, শহরের অটোবাইকে শ্যালো ইঞ্জিন ব্যবহার করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে শ্যালো মেশিনচালিত বাইকগুলো বাজেয়াপ্ত করা হবে।’


Sunday, June 19, 2011

IRA Terrorism


If the "shot heard around the world" was fired at Concord, Mass., in 1775, then an explosion heard around the world was triggered at Mullaghmore harbor Aug. 27, 1979, taking the life of Lord Louis Mountbatten.
Afterwards, reporters from print and TV media worldwide streamed into the Sligo village, whose year-round population only numbers 70 or so.
Masked Provisional IRA volunteers at a rally in August 1979
The 50-pound bomb, planted by the terrorists, ripped Mountbatten's yacht, Shadow V, into shreds, killing him and three others, and wounding three.

Who are these terrorists and why are they so desperate to kill?


The Provisional Irish Republican Army (IRA) is an Irish republican paramilitary organisation whose aim was to remove Northern Ireland from the United Kingdom and bring about a United Ireland by force of arms and political persuasion. It emerged out of the December 1969 split of the Irish Republican Army over differences of ideology and how to respond to violence against the nationalist community. This violence had followed the community's demands for civil rights in 1968 and 1969, which met with resistance from some of the unionist community and from the authorities, and culminated in the 1969 Northern Ireland riots. The IRA conducted an armed campaign, primarily in Northern Ireland but also in England and mainland Europe, over the course of which it was responsible for the deaths of approximately 1,800 people. The dead included around 1,100 members of the British security forces, and about 630 civilians. The IRA itself lost 275 – 300 members, of an estimated 10,000 total over the thirty-year period.

The IRA's initial strategy was to use force to cause the collapse of the Northern Ireland administration and to inflict enough casualties on the British forces that the British government would be forced by public opinion to withdraw from the region. This policy involved recruitment of volunteers, increasing after Bloody Sunday, and launching attacks against British military and economic targets. The campaign was supported by arms and funding from Libya, and from some groups in the United States. The IRA agreed to a ceasefire in February 1975, which lasted nearly a year before the IRA concluded that the British were drawing them into politics without offering any guarantees in relation to the IRA's goals, and hopes of a quick victory receded. As a result, the IRA launched a new strategy known as "the Long War". This saw them conduct a war of attrition against the British and increase emphasis on political activity, via the political party Sinn Féin.

The success of the 1981 Irish hunger strike in mobilising support and winning elections led to the Armalite and ballot box strategy with more time and resources devoted to political activity. The abortive attempt at an escalation of the military part of that strategy led republican leaders increasingly to look for a political compromise to end the conflict, with a broadening dissociation of Sinn Féin from the IRA. Following negotiations with the SDLP and secret talks with British civil servants, the IRA ultimately called a ceasefire in 1994 on the understanding that Sinn Féin would be included in political talks for a settlement. When the British government then demanded the disarmament of the IRA before it allowed Sinn Féin into multiparty talks, the organisation called off its ceasefire in February 1996. Until July 1997, the IRA carried out several bombing and shooting attacks. These included the Docklands bombing and the Manchester bombing, which together caused around £500 million in damage. After the ceasefire was reinstated, Sinn Féin was admitted into all-party talks, which produced the Belfast Agreement of 1998.
On 28 July 2005, the IRA Army Council announced an end to its armed campaign, stating that it would work to achieve its aims using "purely political and democratic programmes through exclusively peaceful means", and shortly afterwards completed decommissioning. In September 2008, the nineteenth report of the Independent Monitoring Commission stated that the IRA was "committed to the political path" and no longer represented "a threat to peace or to democratic politics", and that the IRA's Army Council was "no longer operational or functional".The organisation remains classified as a proscribed terrorist group in the UK and as an illegal organisation in the Republic of Ireland.] Two small groups split from the Provisional IRA, first in 1986 (Continuity IRA) and then in 1997 (Real IRA). Both reject the Belfast Agreement and continue to engage in direct military action.

As the conflict escalated in the early 1970s, the numbers recruited by the IRA mushroomed, in response to the nationalist community's anger at events such as the introduction of internment without trial and Bloody Sunday when the Parachute Regiment of the British army shot dead 13 unarmed civil rights marchers in Derry. The IRA leadership took the opportunity to launch an offensive, believing that they could force a British withdrawal from Northern Ireland by inflicting severe casualties, thus undermining public support in Britain for its continued presence.

The early 1970s were the most intense period of the Provisional IRA campaign. About half the total of 500 or so British soldiers to die in the conflict were killed in the years 1971–1973. In 1972 alone, the IRA killed 100 British soldiers and wounded 500 more. In the same year, they carried out 1,300 explosions and 90 IRA members were killed.
Up to 1972, the Provisionals controlled large urban areas in Belfast and Derry, but these were eventually re-taken by a major British operation known as Operation Motorman.RUC police and UDR soldiers when on and off-duty. These tactics produced many casualties for both sides and for civilian by-standers. The British Army study of the conflict later described this period (1970–1972), as the 'insurgency phase' of the IRA's campaign.

Up to 1972, the Provisionals controlled large urban areas in Belfast and Derry, but these were eventually re-taken by a major British operation known as Operation Motorman. Thereafter, fortified police and military posts were built in republican areas throughout Northern Ireland. During the early 1970s, a typical IRA operation involved sniping at British patrols and engaging them in fire-fights in urban areas of Belfast and Derry. They also killed RUC police and UDR soldiers when on and off-duty. These tactics produced many casualties for both sides and for civilian by-standers. The British Army study of the conflict later described this period (1970–1972), as the 'insurgency phase' of the IRA's campaign.

Another element of their campaign was the bombing of commercial targets such as shops and businesses. The most effective tactic the IRA developed for its bombing campaign was the car bomb, where large amounts of explosives were packed into a car, which was driven to its target and then exploded. The most devastating example of the Provisionals' commercial bombing campaign was Bloody Friday in July 1972 in Belfast city centre, where 22 bombs exploded killing nine people and injuring 130. While most of the IRA's attacks on commercial targets were not designed to cause casualties, on many occasions they killed civilian bystanders. Other examples include the bombing of the Abercorn restaurant in Belfast in 1972, where two people were killed and 130 wounded and the La Mon Restaurant bombing in County Down in February 1978, where 12 customers were killed by an incendiary bomb.

         List of terrorist incidents:

  • 1939 January to 1940 February: A sustained campaign of bombing in London, Birmingham and other parts of the country, known as the S-Plan, organized by the IRA
  • 1971 12 January: Two bombs explode at the house of government minister Robert Carr. This attack was one of 25 carried out by the Angry Brigade between August 1970 and August 1971. The Bomb Squad was established at Scotland Yard in January 1971 to target the group, and they were apprehended in August of that year.
  • 1971 31 October: A bomb explodes in the Post Office Tower in London causing extensive damage but no injuries. The "Kilburn Battalion" of the IRA claimed responsibility for the explosion.
  • 1972 22 February: The Official Irish Republican Army kills seven civilians in the Aldershot bombing.
  • 1973 10 September: The Provisional IRA set off bombs at London's King's Cross Station and Euston Station injuring 21 people.
  • 1974 4 February: Eight Soldiers and 4 civilians are killed by the Provisional IRA in the M62 Coach Bombing.
  • 1974 17 June: The Provisional IRA plant a bomb which explodes at the Houses of Parliament, causing extensive damage and injuring 11 people.
  • 1974 5 October: Guildford pub bombing by the Provisional IRA leaves 4 off duty soldiers and a civilian dead and 44 injured.
  • 1974 22 October: A bomb planted by the Provisional IRA explodes in London injuring 3 people.
  • 1974 21 November: The Birmingham pub bombings, 21 killed and 182 injured.
  • 1974 18 December: Bomb planted by IRA in the run up to Christmas in one of Bristol's most popular shopping districts explodes injuring 17 people.
  • 1975 November 27: IRA gunmen assassinate political activist and television personality Ross McWhirter.
  • 1978 December 17: Another bomb planted by the IRA aimed at the Christmas shoppers in Bristol takes out the department store Maggs injuring seven people.
Lord Mountbatten reviews Indian troops during World War II.
  • 1979 30 March: Airey Neave killed when a car bomb exploded under his car as he drove out of the Palace of Westminster car park. The Irish National Liberation Army (INLA) claimed responsibility for the killing.
    27 August 1979:
    Mountbatten usually holidayed at his summer home in Mullaghmore, County Sligo, a small seaside village between Bundoran, County Donegal and Sligo, County Sligo, on the northwest coast of Ireland. The village was only 12 miles from the Northern Ireland border and near an area known as a cross-border refuge by IRA members.
    Despite security advice and warnings from the Garda Síochána, on 27 August 1979, Mountbatten went lobster-potting and tuna fishing in a thirty-foot (10 m) wooden boat, the Shadow V, which had been moored in the harbour at Mullaghmore. IRA member Thomas McMahon had slipped on to the unguarded boat that night and attached a radio-controlled fifty-pound (23 kg) bomb. When Mountbatten was aboard en route to Donegal Bay, just a few hundred yards from the shore, the bomb was detonated. Who activated the radio-controlled bomb is not known: McMahon had been arrested earlier at a Garda checkpoint between Longford and Granard.
    The boat was blown to pieces by the force of the blast. Mountbatten, then aged 79, was fatally wounded. He was pulled alive from the water by nearby fishermen, but died from his injuries before being brought to the shore.
    Others killed by the blast were Nicholas Knatchbull, his elder daughter's 14-year-old son; Paul Maxwell, a 15-year-old youth from County Fermanagh who was a crew member. The Dowager Lady Brabourne, his elder daughter's 83-year-old mother-in-law, was seriously injured in the explosion, and died from her injuries the following day. Nicholas Knatchbull's mother and father, along with his twin brother Timothy, survived the explosion but were seriously injured.
    The provisional wing of the IRA issued a statement, saying:
    The IRA claim responsibility for the execution of Lord Louis Mountbatten. This operation is one of the discriminate ways we can bring to the attention of the English people the continuing occupation of our country.
    Sinn Féin vice-president Gerry Adams said of Mountbatten's death:
    The IRA gave clear reasons for the execution. I think it is unfortunate that anyone has to be killed, but the furore created by Mountbatten's death showed up the hypocritical attitude of the media establishment. As a member of the House of Lords, Mountbatten was an emotional figure in both British and Irish politics. What the IRA did to him is what Mountbatten had been doing all his life to other people; and with his war record I don't think he could have objected to dying in what was clearly a war situation. He knew the danger involved in coming to this country. In my opinion, the IRA achieved its objective: people started paying attention to what was happening in Ireland.
    On the day Mountbatten was assassinated, the IRA ambushed and killed eighteen British ArmyParachute Regiment at Warrenpoint, County Down, in what became known as the Warrenpoint ambush. soldiers, sixteen of them from the Parachute Regiment at Warrenpoint, County Down, in what became known as the Warrenpoint ambush.
    Prince Charles took Mountbatten's death particularly hard, remarking to friends that things were never the same after losing his mentor. It has since been revealed that Mountbatten had been favourable towards the eventual reunification of Ireland.
    • 1982 20 July: The Hyde Park and Regents Park bombings in London by the IRA kill eleven members of the Household Cavalry and the Royal Green Jackets.
    • 1982 30 November: A group called the Animal Rights Militia sent a letter bomb to Margaret Thatcher at 10 Downing Street, the device exploded injuring one person.
    • 1983 17 December: Harrods was bombed by the IRA. Six are killed (including three police officers) and 90 wounded during Christmas shopping at the West London department store.
    • 1984 12 October: Brighton hotel bombing, 5 killed and several injured in an attempt by the IRA to kill Margaret Thatcher.
    • 1989 22 September: Deal barracks bombing: Eleven Royal Marines bandsmen are killed       and   22 others are injured.

    This picture shows an IRA unit loading an improvised mortar in 1992
    • 1990 16 May: Wembley IRA detonate a bomb underneath a minibus killing Sgt Charles Chapman (The Queen's Regiment) and injuring another soldier.
    • 1990 1 June: Lichfield City railway station 1 soldier is killed and 2 are injured in a shooting by the Provisional Irish Republican Army
    • 1990 20 July: The IRA detonate a bomb at the London Stock Exchange causing damage to the building. Nobody was injured in the blast.
    • 1990 30 July: Ian Gow MP killed by a car bomb planted by the IRA while at his home in Sussex.
    • 1991 7 February: The IRA launched three mortar shells at the rear garden of 10 Downing Street.
    • 1991 18 February: A bomb explodes at Victoria Station. One man is killed and 38 people injured.
    • 1992 28 February 1992: A bomb explodes at London Bridge station injuring 29 people.
    • 1992 10 April: Baltic Exchange bombing: A large bomb explodes in St Mary Axe in the City of London. The bomb was contained in a large white truck and consisted of a fertilizer device wrapped with a detonation cord made from Semtex. It killed three people: Paul Butt, 29, Baltic Exchange employee Thomas Casey, 49, and 15-year old Danielle Carter. The bomb also caused damage to surrounding buildings, many of which were also badly damaged by the Bishopsgate bombing the following year. The bomb caused £800 million worth of damage, £200 million more than the total damaged caused by the 10,000 explosions that had occurred during the Troubles in Northern Ireland up to that point.
    • 1992 25 August: The IRA plant three fire bombs in Shrewsbury, Shropshire. Bombs were placed in Shoplatch, The Charles Darwin Centre and Shrewsbury Castle. The latter causing the most damage as the castle housed the Shropshire Regimental Museum and many priceless historical aritifacts were lost and damaged by fire and smoke. No fatalities or injuries were recorded.
    • 1992 12 October: A device explodes in the gents' toilet of the Sussex Arms public house in Covent Garden killing one person and injuring four others.
    • 1992 16 November: IRA plants a bomb at the Canary Wharf, but is spotted by security guards. The bomb is deactivated safely.
    • 1992 3 December: The IRA exploded two bombs in central Manchester, injuring 65 people.
    • 1993 20 March: Warrington bomb attacks. The first attack, on a gasworks, created a huge fireball but no casualties, but the second attack on Bridge Street killed two children and injured many other people. The attacks were conducted by the IRA.
    • 1993 24 April: IRA detonate a huge truck bomb in the City of London at Bishopsgate, It killed journalist Ed Henty, injured over 40 people, and causing approximately £1 billion worth of damage, including the destruction of St Ethelburga's church, and serious damage to Liverpool St. Tube Station. Police had received a coded warning, but were still evacuating the area at the time of the explosion. The insurance payments required were so enormous, that Lloyd's of London almost went bankrupt under the strain, and there was a crisis in the London insurance market. The area had already suffered damage from the Baltic Exchange bombing the year before.
    • 1996 9 February 1996: The IRA bombs the South Quay area of London, killing two people.
    • 1996 15 June: The Manchester bombing when the IRA detonated a 1500 kg bomb which heavily damaged the Arndale shopping centre and injured 206 people.
    • 1996 15 February: A 5 lb bomb placed in a telephone box is disarmed by Police on the Charing Cross Road.
    • 1996 18 February: An improvised high explosive device detonates prematurely on a bus travelling along Aldwych in central London, killing Edward O'Brien, the IRA operative transporting the device and injuring eight others.
    • 1997 March: The IRA exploded two bombs in relay boxes near Wilmslow railway station, thereby causing great disruption to rail and road services, in Wilmslow and the surrounding area.
    • 2000 1 June: Real IRA bomb explodes on Hammersmith Bridge, London
    •  2000 20 September: Real IRA fired a RPG at the MI6 HQ in London SIS Building
    • 2001 4 March: The Real IRA detonate a car bomb outside the BBC's main news centre in London. One London Underground worker suffered deep cuts to his eye from flying glass and some damage was caused to the front of the building.
    • 2001 16 April: Hendon post office bombed by the Real IRA.
    • 2001 6 May: The Real IRA detonate a bomb in a London postal sorting office. One person was injured.
    • 2001 3 August: A Real IRA Bomb in Britain explodes in Ealing, West London,injuring seven.
    • 2001 4 November: Real IRA car bomb explodes in Birmingham.

    Source:

    1. http://en.wikipedia.org/wiki/Louis_Mountbatten,_1st_Earl_Mountbatten_of_Burma

    2. http://www.thewildgeese.com/pages/mountbat.html

    3. http://en.wikipedia.org/wiki/Irish_Republican_Army

    4. http://en.wikipedia.org/wiki/Provisional_Irish_Republican_Army

    5. http://en.wikipedia.org/wiki/List_of_terrorist_incidents_in_Great_Britain

    ক্রাকাতোয়া

    উনবিংশ শতাব্দীর প্রথমভাগে আঁকা ক্রাকাতোয়ার ছবি

    উচ্চতা ৮১৩ মিটার (২,৬৬৭ ফুট)
    অবস্থান সুন্দা প্রণালী, ইন্দোনেশিয়া
    স্থানাংক 6°6′27″S, 105°25′3″E
    প্রকার Volcanic caldera
    সর্বশেষ অগ্ন্যুৎপাত ২০০১

    ক্রাকাতোয়া অগ্ন্যুৎপাতের ফলে যেমন হয়েছিলো।


    ক্রাকাতোয়া
    (ইন্দোনেশীয় ভাষায় নাম - Krakatau ক্রাকাতাউ, পর্তুগিজ ভাষায় Krakatao ক্রাকাতাও) হল ইন্দোনেশিয়ার জাভা দ্বীপ ও সুমাত্রার মধ্যকার সুন্দা প্রণালীতে অবস্থিত একটি আগ্নেয় দ্বীপ। এই নামটি এক গুচ্ছ দ্বীপের জন্য ব্যবহৃত হয়, যাদের মধ্যে প্রধান হল রাকাতা নামের দ্বীপটি। এখানকার অগ্নেয়গিরিটি হতে বহুবার ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ ঘটনাটি ঘটে ১৮৮৩ সালের আগস্ট মাসের ২৬ ও ২৭ তারিখে।
    ১৮৮৩ সালের এই অগ্ন্যুৎপাতে প্রায় ২৫ ঘন কিলোমিটার পাথর, ভষ্ম ও উত্তপ্ত পাথরকুঁচি নির্গত হয়, এবং বিশ্বের নিকট ইতিহাসের সবচেয়ে প্রকান্ড শব্দের সৃষ্টি হয়। এই বিস্ফোরণের শব্দটি প্রায় ৩১০০ কিলোমিটার দূরের অস্ট্রেলিয়ার পার্থ শহর, এবং প্রায় ৪৮০০ কিলোমিটার দূরের মরিশাসের রড্রিগুয়েজ দ্বীপেও শোনা যায়। এখানে তৈরি হওয়া বায়ুমন্ডলীয় আঘাত তরঙ্গ সারা বিশ্বকে ৭ বার প্রদক্ষিণ করে। ক্রাকাতোয়ার কাছের ১৬৫টি গ্রাম ও শহর ধ্বংস হয়ে যায়, এবং ১৩২টি গ্রাম ক্ষতিগ্রস্থ হয়। সরকারী হিসাবে ৩৬,৪১৭ জন লোক মারা যায়, আরো অনেকে বিস্ফোরণ ও এর দ্বারা সৃষ্ট সুনামিতে আহত ও গৃহহারা হয়।
    বিস্ফোরণে ক্রাকাতোয়া দ্বীপের দুই-তৃতীয়াংশ ধ্বংস হয়ে যায়। পরবর্তীতে ১৯২৭ ও তার পরের অগ্ন্যুৎপাতে নতুন একটি দ্বীপ সৃষ্টি হয়, স্থানীয় অধিবাসীরা যার নাম দিয়েছে Anak Krakatau (আনাক ক্রাকাতাউ বা "ক্রাকাতোয়ার সন্তান")।

    Saturday, June 18, 2011

    The Shark Arm Case



    It’s 1935, Anzac Day. A shark on display at Coogee Aquarium disgorges a human arm which sets off a series of events too improbable for crime fiction. A medical examination of the arm reveals it was cut from the missing body with knife, and the focus of the investigation turns to murder. This incredible story takes place among the backdrop of Sydney’s criminal underworld and proves that truth really is stranger than fiction.

    Sydney in 1935 was under attack from the sea. The shark was public enemy number one and bounty hunters were employed to help rid beaches of the menace. But there is one shark story from that year that still reverberates through popular memory and has become notorious in the criminal history of Australia.

    On 25 April 1935 when a human arm was regurgitated by a captive 3.5-metre tiger shark. The tiger shark had been caught 3 kilometres from the beach suburb of Coogee in mid-April and transferred to the Coogee Aquarium Baths, where it was put on public display. Within a week the fish became ill and vomited in front of a small crowd, leaving the left forearm of a man bearing a distinctive tattoo floating in the pool. Before it was captured, the tiger shark had devoured a smaller shark. It was this smaller shark that had originally swallowed the human arm. The Shark Arm case had begun.

    Fingerprints lifted from the hand soon identified the arm as that of former boxer and small-time criminal James (Jim) Smith, (born England 1890), who had been missing since April 7, 1935. Smith's arm and tattoo were also positively identified by his wife Gladys and his brother Edward Smith. Jim Smith lived dangerously, as he was also a police informer. Examination revealed that the limb had been severed with a knife, which led to a murder investigation. Three days later, the aquarium owners killed the shark and gutted it, hampering the initial police investigation.
    Early inquiries correctly led police to a Sydney businessman named Reginald William Lloyd Holmes (1892-1935). Holmes was a fraudster and smuggler who also ran a successful family boat-building business at Lavender Bay, New South Wales . Holmes had employed Smith several times to work insurance scams, including one in 1934 in which an over-insured pleasure cruiser named Pathfinder was sunk near Terrigal, New South Wales. Shortly afterward, the pair began a racket with Patrick John Brady, a convicted forger and ex-serviceman (born Rozelle NSW, 18 October 1893). With specimen signatures from Holmes' friends and clients provided by the boat-builder, Brady would forge cheques for small amounts against their bank accounts that he and Smith would then cash. Police were later able to establish that Jim Smith was blackmailing the wealthy Reginald Holmes.

    Jim Smith was last seen drinking and playing cards with Patrick Brady at the Cecil Hotel in the southern Sydney suburb of Cronulla on 7 April 1935 after telling his wife he was going fishing. Patrick Brady had rented a small cottage in Taloombi Street, Cronulla at the time Jim Smith went missing. Police alleged that Smith was murdered at this cottage.
    Port Hacking and Gunnamatta Bay were searched by the Navy and the Air Force, but the rest of Smith's body was never found. This caused problems for the prosecution when Brady was eventually brought to trial.

    Patrick Brady was arrested on 16 May and charged with the murder of Smith. A taxi driver testified that he had taken Patrick Brady from Cronulla to Holmes' address at 3 Bay View Street, McMahons Point, New South Wales on the day Smith had gone missing, and that "he was dishevelled, he had a hand in a pocket and wouldn't take it out... it was clear that [he] was frightened."
    Holmes's statement to police.
    Initially, Holmes denied any association with Patrick Brady but four days later, on 20 May 1935, the businessman went into his boatshed and attempted suicide by shooting himself in the head with a .32 calibre pistol. However, the bullet flattened against the bone of the forehead and he was merely stunned. Revived by a fall into the water, he crawled into his speedboat and led two police launches on a chase around Sydney Harbour for several hours until he was finally caught and taken to hospital.
    In early June 1935, Reginald Holmes decided to cooperate with the police investigating the murder of Smith. He told Detective Sergeant Frank Matthews that Patrick Brady had killed Jim Smith, dismembered his body and stowed it into a trunk that he had then thrown into Gunnamatta Bay. He then claimed Patrick Brady had come to his home, showed him the severed arm and threatened Holmes with murder if he did not receive ₤500 immediately. Holmes also admitted that after Brady had left his home, he travelled to the Sydney coastal suburb of Maroubra and discarded Smith's arm into the surf.

    On 11 June 1935, Holmes withdrew £500 from his account and late in the evening left home, telling his wife he had to meet someone. He was also very cautious when he went out the door of his home, hence he was accompanied by his wife as he went into his Nash sedan. Early the next morning, he was found dead in his car at Hickson Road, Dawes Point. He had been shot three times at close range. The crime scene was made to appear that Holmes had committed suicide, but forensic police had no doubt that he was murdered. Holmes was due to give evidence at Smith's inquest later that morning.
    Reginald Holmes was cremated at Northern Suburbs Crematorium on 13 June 1935. He left an estate valued at over ₤34,000 in 1935, which would be worth millions of dollars today.
    In his 1995 book The Shark Arm Murders, Professor Alex Castles claims that Reginald Holmes took out a contract on his own life to spare his family the public disgrace of conviction.

    The coronial inquest into Smith's death began on 12 June 1935 at the City Coroner's Court led by Mr. E.T. Oram, the same day Holmes was found dead in his car with gunshot wounds to his chest. Although Holmes was the inquest's star witness, he was never offered police protection before his testimony could be heard.
    The lawyer serving Brady, Clive Evatt KC (1900–1984), claimed to the coroner that there was not enough substance to begin the inquest. Evatt argued that an arm 'did not constitute a body', and that Jim Smith, minus his arm, could still be alive. The case has remained unsolved to this day.
    The inquest's most important witness, Reginald Holmes, was now dead; the case against Patrick Brady fell apart due to lack of evidence. The Shark Arm Murders suggests that Jimmy Smith was killed by Patrick Brady on the orders of gangland figure Edward Frederick (Eddie) Weyman, who was arrested while attempting to defraud a bank with a forged cheque in 1934 and later during a bank robbery, apparently due to information Jim Smith had given to the police. As a police informer whose cover was now exposed, Jim Smith's days were definitely numbered. .
    The police charged Patrick Brady with the murder of Jim Smith, although he was later found not guilty and acquitted.  For the next 30 years, Patrick Brady steadfastly maintained that he was in no way connected to the murder of Jim Smith. He died at Concord Repatriation Hospital in Sydney on 11 August 1965.
    The investigation into the murder of Jim Smith and his severed arm became legendary in Australia's legal history.


    Source:

    1. http://en.wikipedia.org/wiki/Shark_Arm_case

    2. http://www.abc.net.au/dimensions/dimensions_in_time/Transcripts/s546563.htm


    3. http://www.dictionaryofsydney.org/entry/shark_arm_murder_1935




    Friday, June 17, 2011

    The Deadliest Plane Crash

    The Tenerife Airport Disaster occurred at just before 5:07pm on 27 March 1977. Despite the terrible loss of life as a result of the terrorist attacks on the Twin Towers in 2001, the tragic accident at Los Rodeos still retains the dubious title of having the highest number of fatalities (excluding those on the ground) of any single incident in aviation history.
    The circumstances resulting in the Tenerife Airport disaster came about due to an unfortunate series of unrelated events.
    There were two aircraft involved in this Tenerife Airport disaster, a Pan American World Airways and a KLM Royal Dutch Airlines, both of them Boeing 747s. In 1977, Los Rodeos Airport only had one runway and the two aircraft found themselves taxiing along it in opposite directions, on a collision course.


    Both aeroplanes were bound for Las Palmas, on the island of Gran Canaria. It was only as they were approaching the Canary Islands that events began that would ultimately lead to the tragedy.
    At 1:15pm on the day of the accident, a small terrorist bomb exploded in the terminal building of Las Palmas Airport. There had been a warning, so there were a few injuries, but no deaths. A phone call claimed resposibility and told of a second bomb. The airport authorities had no choice but to temporarily close the airport.
    The Pan Am and the KLM aircraft were both told to divert to the nearest alternative airport, which was Los Rodeos. At least three other large, long-haul planes were directed there too.
    Los Rodeos Airport was ill-equipped to deal with so many large aircraft. As mentioned earlier, it had only one runway, plus one main taxiway, running parallel to it. There were also several smaller taxiways connected to this main one. With so many large planes to accommodate, it was necessary to park them on the main taxiway, resulting in planes about to take off having to taxi into position using the actual runway.
    Whilst on the ground, the captain of the KLM flight decided to refuel, to save time. This decision meant that the aircraft was fully fuelled when the Tenerife Airport disaster occurred - and the resulting conflagration was that much more terrible.
    Simplified map of runway, taxiways, and aircraft. The red star indicates the location of impact.
    Eventually, word came through that Las Palmas Airport had been reopened, so the KLM plane was cleared by the control tower and told to backtaxi to the end of the single runway, then make a 180 turn (a difficult manoeuver in such a narrow space). The aircraft's crew were asked to acknowledge this clearence, but, because they were performing their pre-flight check, this was never made until the plane was in take-off position. Meanwhile, low clouds had drifted in, resulting in a fog that limited visibility to just under 1000 feet.


    Next, the Pan Am flight was instructed to backtaxi along the same runway, then leave it at the third exit, taking it onto the main taxiway. The captain asked for a repeat of the exit number and was told "The third one, sir, one, two, three, third. The third one". The aircraft began its slow taxi, with the crew using a map of the airport to find the required exit. Remember, it was foggy by this time. It appears that the crew never managed to identify the correct exit 3. This is reflected in the fact that the imminent collision eventually happened near the fourth exit.
    It was at about this time that there appear to have been misunderstandings in communication between the planes and the control tower. The captain of the KLM flight instructed his co-pilot to report that they were ready for take-off and to request clearance. The control tower then gave a clearance which specified the aircraft’s departure route and gave instructions of what to do after take-off. It was not a specific clearance for actual take-off.
    The co-pilot's reply was "We're now at take-off", to which the control tower replied "OK". It appears that the flight crew meant that they were actually beginning their take-off, while the controller took it to mean they were in take-off position, awaiting final clearance. He added, "Stand by for take-off, I will call you".
    At that point in events leading to the Tenerife Airport disaster, there occurred the most unfortunate coincidence of all. A simultaneous radio call from the Pan Am flight, saying that they had not finished taxiing and were still on the runway, had the effect of causing radio interference, so the control tower's last few words were not heard by the KLM captain. The crucial information of the Pan Am flight's position was also lost. If both these messages had been heard, the KLM flight would have been able to abort its take-off.
    Because of the fog, the aircraft could not see each other and neither could be viewed from the control tower. Also, Los Rodeos Airport wasn't equipped with ground radar. The tower asked the Pan Am flight to report when it was clear of the runway. Its captain replied, "OK, we'll report when we're clear". On hearing this, the flight engineer on the KLM flight expressed concern about the position of the other aircaft. The KLM captain, however, seemed positive he had been given clearance for take-off and continued down the runway.
    As the two planes approached one another, their respective crews eventually saw the other plane's landing lights through the fog. The Pan Am captain applied full power and attempted to veer sharply onto the fourth exit. The KLM captain attempted a steep climb, scraping the planes's tail along the runway for some 65 feet. It left the ground, but its underside struck the Pam Am plane's upper fuselage, ripping it apart. The KLM plane stalled and came down some 500 feet further on, then slid a further 1000 feet.
    The loss of life from the Tenerife Airport disaster was horrendous. From the KLM flight, all 234 passengers and 14 crew perished. 326 passengers and 9 crew on the Pan Am flight died, primarily due to the spilt fuel igniting and exploding. 56 passengers and 5 crew from this flight survived. Some people who had survived the crash and were out on the runway were killed by shrapnel flying from the 747's engines, which were still running after the impact. Firefighters initially rushed to the KLM aircraft, believing, due to the thick fog, that there was only one plane involved. Ironically, this was the plane with no survivors.



    Dutch response

    The Dutch authorities were reluctant to accept the Spanish report blaming the KLM captain for the accident. The Netherlands Department of Civil Aviation published a response that, whilst accepting that the KLM aircraft had taken off "prematurely", argued that he alone should not be blamed for the "mutual misunderstanding" that occurred between the controller and the KLM crew, and that limitations of using radio as a means of communication should have been given greater consideration.
    In particular, the Dutch response pointed out that
    • the crowded airport had placed additional pressure on all parties, KLM, Pan Am, and the controller;
    • sounds on the CVR suggested that during the incident the Spanish control tower crew had been listening to a soccer game on the radio and may have been distracted.
    • the transmission from the tower in which the controller passed KLM their ATC clearance was ambiguous and could have been interpreted as also giving take-off clearance. In support of this part of their response, the Dutch investigators pointed out that Pan Am's messages "No! Eh?" and "We are still taxiing down the runway, the Clipper 1736!" indicated that Captain Grubbs and First Officer Bragg had recognised the ambiguity;
    • if the Pan Am aircraft had not taxied beyond the third exit, the collision would not have occurred.

    Speculations

    Speculation regarding other contributing factors includes:
    • Captain Van Zanten's failure to confirm instructions from the tower. The flight was one of his first after spending six months training new pilots on a flight simulator, where he had been in charge of everything (including simulated ATC), and having been away from the real world of flying for extended periods.
    • The flight engineer's apparent hesitation to challenge Van Zanten further, possibly because Captain Van Zanten was not only senior in rank, but also one of the most able and experienced pilots working for the airline.
      • A study group put together by the Air Line Pilots Association found that not only the captain, but the first officer as well dismissed the flight engineer's question. In that case, the flight engineer might have been either reassured or even less inclined to press the question further.
    • The reason only the flight engineer reacted to the radio transmission "Alpha one seven three six report when runway clear" might lie in the fact that this was the first and only time the Pan Am was referred to by that name. Before that, the plane was called "Clipper one seven three six". The flight engineer, having completed his pre-flight checks, might have recognized the numbers but his colleagues, preparing themselves for take-off, might have subconsciously been tuned in to "Clipper".
    • The extra fuel the KLM plane took on added several factors:
      • it delayed takeoff an extra 35 minutes, which gave time for the fog to settle in;
      • it added over forty tons of weight to the plane, which made it more difficult to clear the Pan Am when taking off;
      • it increased the size of the fire from the crash that ultimately killed everyone on board.
    • Captain Van Zanten's reaction, once he spotted the Pan Am plane, was to attempt to take off. Although the plane had exceeded its V1 speed, it did not yet have adequate airspeed. The sharp lifting angle caused the KLM jet to drag its tail on the runway, thereby reducing its speed even further.

    Responsibility

    Although the Dutch authorities were initially reluctant to blame Captain Van Zanten and his crew,[
      the airline ultimately accepted responsibility for the accident. KLM paid the victims or their families compensation ranging between $58,000 and $600,000. As reported in a March 25, 1980, Washington Post article the sum of settlements for property and damages was $110 million (an average of $189,000 per victim, due to limitations imposed by European Compensation Conventions in effect at the time).


    A monument dedicated to the memory of all the people who lost their lives on that fateful day was eventually erected.

    Memorials

    A Dutch national memorial and final resting place for the victims of the KLM plane is located in Amsterdam, at Westgaarde cemetery. There is also a memorial at the Westminster Memorial Park and Mortuary in Westminster, California.  

    The 30th anniversary marked the first time that Dutch and American next of kin, and aid helpers from Tenerife, joined in international commemoration service held at the Auditorio de Tenerife in Santa Cruz; the International Tenerife Memorial March 27, 1977 was inaugurated at the Mesa Mota March 27, 2007. The monument was designed by Dutch sculptor Rudi van de Wint. A special 50-page commemorative booklet including a DVD in English, Dutch, and Spanish was published a year later, on March 27, 2008.

    Notable victims

    Eve Meyer

    • Eve Meyer, a pin-up model, film actress and producer and former wife of Russ Meyer.

    • A. P. Hamann, the former city manager of San Jose, California, and his wife Frances Hamann.


    Documentaries

    The disaster has featured in many TV shows and documentaries. These include Crash of the Century, the Survival in the Sky episode Blaming the Pilot, the Seconds From Disaster episode Collision on the Runway, PBS's NOVA episode "The Deadliest Plane Crash" in 2006, and the Discovery Channel TV series Most Deadly and Destroyed In Seconds..


    Source:
    1. http://en.wikipedia.org/wiki/Tenerife_airport_disaster
    2. http://www.tenerife-information-centre.com/tenerife-airport-disaster.html
    3. http://dsc.discovery.com/videos.html

    Tuesday, June 14, 2011

    ১০০ মিনিটের চন্দ্রগ্রহণ কাল



    আগামীকাল বুধবার (১৫ জুন) পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ। বাংলাদেশের সর্বত্র গ্রহণটি দেখা যাবে। রাত ১১টা ২৪ মিনিটে শুরু হবে গ্রহণের উপচ্ছায়া পর্যায়। ১২টা ২৩ মিনিটে আংশিক চন্দ্রগ্রহণ শুরু হয়ে তা পূর্ণতা পাবে রাত ২টা ১২ মিনিটে। চন্দ্রগ্রহণটি ১০০ মিনিট স্থায়ী হবে। পূর্ণ গ্রহণ শেষ হবে ভোর ৪টা ২ মিনিটে এবং ভোর ৫টায় এর উপচ্ছায়া শেষ হবে।
    বিজ্ঞান সংগঠন অনুসন্ধিৎসু চক্র এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, এটাই হবে এ বছরের প্রথম চন্দ্রগ্রহণ। বছরের দ্বিতীয় গ্রহণটি হবে আগামী ১০ ডিসেম্বর। আগামীকাল হতে যাওয়া বছরের প্রথম চন্দ্রগ্রহণটি জ্যোতির্বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে অনেক তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ এর আগে ২০০০ সালের ১৬ জুলাই এ রকম ১০০ মিনিট স্থায়ী চন্দ্রগ্রহণ হয়েছিল। এরপর ২০১৮ সালের ২৭ জুলাই আবার এ রকম গ্রহণ দেখা যাবে।
    বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ পর্যবেক্ষণে অনুসন্ধিৎসু চক্র ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে। ঢাকায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভো থিয়েটার প্রাঙ্গণে খোলা হচ্ছে কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষণ ক্যাম্প। দর্শনার্থীদের জন্য উš§ুক্ত এ ক্যাম্প বুধবার বিকেল ৪টায় শুরু হয়ে সারা রাত চলবে। ক্যাম্পটিতে অপটিক্যাল টেলিস্কোপ ছাড়াও রেডিও টেলিস্কোপের মাধ্যমে চন্দ্রগ্রহণ পর্যবেক্ষণের সুযোগ থাকছে। এ ছাড়া দেশের আরো ২০টি স্থানে চন্দ্রগ্রহণ পর্যবেক্ষণ ক্যাম্প খোলা হচ্ছে। অনুসন্ধিৎসু চক্র বাংলাদেশের এই চন্দ্রগ্রহণের ভিডিও, ছবি ও তথ্য সরাসরি http://www.astronomylive.com এই ঠিকানার ওয়েবসাইটে প্রচার করবে।


    জ্যোতির্বিজ্ঞানে গ্রহণ (ইংরেজি ভাষায়: Eclipse এক্লিপ্‌স্‌) বলতে একটি খ-বস্তুর কারণে অন্য একটি খ-বস্তুর আংশিক বা পূর্ণরূপে আড়াল হওয়াকে বোঝায়। যখন তিনটি খ-বস্তু একই সরলরেখায় অবস্থান করে, তখন তাদের মধ্যে একটি খ-বস্তু থেকে বাকী দুইটি খ-বস্তুর মধ্যে সংঘটিত গ্রহণ পর্যবেক্ষণ করা যায়। যে খ-বস্তুটি আড়াল করে, তাকে বলে গ্রহণকারী খ-বস্তু। আর যে খ-বস্তুটি আড়ালে চলে যায়, তাকে বলে গ্রহণকৃত খ-বস্তু।
    যেমন - যখন সূর্য ও পৃথিবীর মাঝখানে চাঁদ অবস্থান নেয়, তখন পৃথিবীপৃষ্ঠের পর্যবেক্ষকের সাপেক্ষে সূর্য চাঁদের পেছনে আড়ালে চলে যায় এবং সূর্যের গ্রহণ ঘটে। আবার পৃথিবী যখন চাঁদ ও সূর্যের মধ্যে আসে তখন পৃথিবীর আড়ালে চাঁদ ঢাকা পড়ে এবং চন্দ্রগ্রহণ হয়। চন্দ্রগ্রহণ সূর্যে অবস্থিত কাল্পনিক পর্যবেক্ষকের সাপেক্ষে ঘটলেও, চাঁদের দিকে মুখ করে থাকা পৃথিবীপৃষ্ঠের মানুষেরাও এই চন্দ্রগ্রহণের ঘটনা পর্যবেক্ষণ করতে পারেন, কেননা সূর্য একটি তারা বলে তার আলো পৃথিবীতে বাধা পায় এবং চাঁদ পৃথিবীর ছায়ায় ঢাকা পড়ে যায়। সূর্যগ্রহণ ও চন্দ্রগ্রহণ হল একটি তারা ও দুইটি অন্য ধরনের জ্যোতিষ্ক নিয়ে গঠিত ব্যবস্থায় সংঘটিত গ্রহণ।
    এছাড়া প্রাকৃতিক বা কৃত্রিম উপগ্রহগুলি যখন তাদের গ্রহের পেছনে চলে যায়, তখন পৃথিবীর পর্যবেক্ষকের সাপেক্ষে তাদেরও গ্রহণ ঘটে।
    একটি যুগ্ম তারা ব্যবস্থার কক্ষপথের তল পৃথিবীর মধ্য দিয়ে বা খুব কাছাকাছি অতিক্রম করলে পৃথিবীর পর্যবেক্ষকের সাপেক্ষে পর্যায়বৃত্তভাবে একটি তারা অপরটির গ্রহণ ঘটায়। এই ধরনের গ্রহণ হল দুইটি তারা ও একটি অন্য ধরনের জ্যোতিষ্ক নিয়ে গঠিত ব্যবস্থায় সংঘটিত গ্রহণ।
    যখন গ্রহণকারী বস্তুর আপাত আকার গ্রহণকৃত বস্তুটির আপাত আকারের চেয়ে অনেক বড় হয়, তবে সেই ঘটনাকে জ্যোতির্বিজ্ঞানের বিশেষ পরিভাষায় "অদৃশ্যকরণ" (occultation অকাল্টেশন) বলে। যেমন - চাঁদের পেছনে দূরের কোন তারা, নীহারিকা বা গ্রহের সম্পূর্ণ ঢাকা পড়ে যাওয়া, অথবা কোন প্রাকৃতিক বা কৃত্রিম উপগ্রহের কিংবা অনুসন্ধানী মহাকাশযানের সৌরজগতের কোন খ-বস্তুর পেছনে সম্পূর্ণ ঢাকা পড়ে যাওয়া।
    যখন অপেক্ষাকৃত ছোট একটি খ-বস্তু অনেক বড় একটি খ-বস্তুর সামনে দিয়ে চলে যায়, এবং খুব ছোট আকারের গ্রহণ ঘটে, তখন তাকে গ্রহণ না বলে জ্যোতির্বিজ্ঞানের পরিভাষায় "অতিক্রম" (transit ট্রানজিট) বলে। বুধ ও শুক্র গ্রহ দুইটি প্রায়ই সূর্যকে এ অর্থে "অতিক্রম" করে। ছোট উপগ্রহগুলি তাদের নিজ নিজ গ্রহগুলিকে "অতিক্রম" করতে পারে।


    আরও দেখুন


    1. উইকিপিডিয়া
    2. কালের কণ্ঠ ওয়েব

    Sunday, June 12, 2011

    Cold War, Colgate's satellite and Discovery of a hypernova



    Out there in the depths of space lurks something so deadly it destroys everything in its path. Explosions of inconceivable power are tearing through the Universe hundreds of times a day. For years science has been on a quest to find out what was causing these explosions and now, at last, they may have found the answer. What they have discovered is that these forces of destruction may hold the key to one of the great secrets of creation: how you and I came to be. When we look up at the night sky we see thousands of stars shining brightly. In fact, there are billions upon billions of stars stretching across the Universe, but it wasn't always this way. Once there was a time when there were no stars. There was nothing to light up the sky. This time of darkness was just after the Big Bang, 14 billion years ago.

    The entire Universe started off as a hot fireball and it cooled down and after about half a million years our Universe entered a literal dark age. The Universe then stayed dark until the first stars formed and lit it up again.
    Lost inside this cosmic dark age is one of the great mysteries of science: the very first stars, the creators of everything. Stars are the factories of the Universe. Inside their burning cores, all the elements that make up everything we see and touch today are created, but without those very first stars to begin this process of creation there would be no galaxies, no Earth, no us. A great puzzle at the heart of this creation story is, if the stars create everything then how were the very first stars themselves created all those billions of years ago? It is a mystery that has baffled scientists for generations.

    But no matter how hard we look no one has been able to see back to the cosmic Dark Age, until now. Something has been discovered that may light up the darkness of the early Universe and solve the mystery of how the very first stars were made, something that sends science on a quest that would span the entire Universe.

    Who would have thought that this journey would take us to the edges of the Universe, the biggest explosions in nature, black hole birth, star death? Just the most exotic phenomena that I've ever seen and I've been studying explosions all my life.

    The journey began over half a century ago with a bizarre chain of events at the height of the Cold War.

    It was the 1950s and the world was gripped by fear. The Americans were convinced the Russians were trying to develop nuclear weapons behind their back and because they thought the Communists are devious they decided that the most likely testing site for these new weapons was not in the oceans, not in the deserts, in fact not even on Earth itself. The Americans believed the Soviets were testing nuclear bombs on the dark side of the Moon.

    I mean come on, give me a break type of thing nowadays. The ridiculousness of it, the, the, but the Soviets would buy into the same paranoia because their paranoia was, you know, might say more deeply inbred.

    Stirling Colgate was an expert in nuclear bomb testing. He was put in charge of designing a series of satellites sensitive enough to pick up even the faintest trace of a nuclear explosion from as far away as the Moon.

    So the satellites were made to detect nuclear violators, cheaters, which meant they had to be a great deal more sensitive than any sensible bomb physicist would have ever said they needed to be.

    Colgate's satellite was designed to pick up the one tell-tale sign of a nuclear explosion that not even the Russians could hide. Gamma rays, the deadliest form of energy in the Universe.

     A typical gamma ray can go through about that much lead [6-8cm] and that means a good, good number of them will deposit in your body and they can do biological damage.

    With every nuclear explosion there is a deadly blast of gamma rays. If the Communists were testing bombs on the Moon then Stirling Colgate's satellite would spot them. Colgate's satellite was launched amidst great secrecy, but what it would discover would turn out to be far more deadly than a Russian nuclear bomb. On 2 July 1967 it seemed their worst nightmare had come true. Colgate's satellite picked up a huge burst of gamma rays.

    A nuclear bomb signal that you'd expect to see from a test in space of a nuclear weapon would be first a pulse, smaller pulse, then followed by some time a much bigger pulse and these two pulses are the primary and the secondary.

    But the tell-tale signal was not from any nuclear bomb. It was from something far, far bigger, something of incomprehensible size.


    And the signals just kept on coming. Something out there was causing huge explosions blasting out deadly gamma rays.

    No one really knew quite what to make of it and there were, there were preposterous ideas bandied around for a while that even these were interstellar star wars going on and we were seeing the, the phaser blasts that missed their target, or that comets were annihilating with anti-comets or little black holes were evaporating. People didn't quite know what to make of it.

    The journey that would one day lead science back into the cosmic Dark Age had begun. Astronomers were baffled. They had no idea what was causing these bursts. The most likely cause, they thought, was some kind of exploding star, but to be sure they turned to no less an authority than Einstein and to one of the most fundamental of all the laws of physics: E=mc². This famous equation underpins many of our assumptions about how the Universe works. It puts a limit on the size of any explosion. Nothing can explode with more energy than is contained in its mass, so if some kind of star really was the source of these gamma ray bursts then E=mc² would tell you how big the explosions could be.

    The mystery began in 1967. A US military satellite was launched to detect Soviet nuclear tests which the Pentagon believed were secretly taking place on the dark side of the Moon. Instead, the satellite picked up evidence of explosions far bigger than any bomb. Something was emitting bursts of gamma rays - the deadliest form of energy known - on a massive scale. What was worse, these blasts just kept on coming.

    Breaking the law

    For decades scientists were baffled. Especially disturbing was evidence that these explosions might be coming from the furthest reaches of the Universe, billions of light years away. If this was so, then for us to see them on Earth they had to be on a scale that was beyond our comprehension. According to some, these explosions were so huge that they might even violate the most sacred law in all science: Einstein's famous equation relating mass and energy, E=mc². That law underpins nothing less than our understanding of how our Universe works.

    Live fast, die young
    It was not until 1997, when a satellite pinpointed the exact location of these bursts, that scientists began to solve the puzzle. It seems these huge explosions are caused by the death throes of stars twenty times the size of our Sun, which burn themselves out and explode, creating hypernovae. What then unfolded was a chain of events, which would ultimately point towards some of the most exotic wonders in the Universe: stellar nurseries (where new stars are born) and black holes.

    Observations show that - instead of fading away, as an explosion might be expected to - radiation continues to emerge from the area of a hypernova. This ongoing emission is characteristic of the process of star birth. Astronomers conclude that the hypernova grows rapidly along with other normal stars in a nursery, but burns out when its contemporaries are still in their infancy.

    Pointing to the past


    Find a hypernova, therefore, and you have also tracked down a part of space where stellar synthesis is underway. Which is why some scientists now believe that the huge explosions of hypernovae may be the key to unlocking one of the great unsolved mysteries in the Universe: how the first stars were made at the very dawn of time.


    All hail to Colgate`s Sattelite.



    Source:
    http://www.bbc.co.uk/science/horizon/2001/deathstartrans.shtml