৯ ডিসেম্বর ২০১১।
সারা বিশ্ব আতঙ্ক হয়ে দেখল দক্ষিণ কলকাতার ঢাকুরিয়ার এএমআরআই হাসপাতালের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায়। একের পর একে লাশ বের করছে উদ্ধারকর্মীরা। অগ্নিকাণ্ডে কমপক্ষে ৯০ জনের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন আরও অনেকে। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে একজন বাংলাদেশিও আছেন। নিহত বাংলাদেশির নাম গৌরাঙ্গ মণ্ডল (৬৫)। তাঁর বাড়ি মুন্সিগঞ্জ জেলায়। স্নায়ুজাত রোগের চিকিৎসার জন্য গত বুধবার তিনি ওই হাসপাতালে ভর্তি হন। তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কলকাতায় বাংলাদেশি উপহাইকমিশনার মোস্তাফিজুর রহমান। তিনি জানান, লাশ দেশে ফিরিয়ে আনার যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ফরেনসিক বিশেষজ্ঞদের পরিদর্শনের পর কলকাতার ঢাকুরিয়ার আমরি হাসপাতাল সিল করে দিয়েছে রাজ্য সরকার। পরিদর্শনের পর তাঁরা বলেন, বেসমেন্ট থেকেই অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত। তদন্তের স্বার্থে তাঁরা সেখান থেকে বেশ কিছু নমুনাও সংগ্রহ করেন। এরই মধ্যে হাসপাতালের লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে।
যারা সুস্থ হতে এসেছিল হাসপাতালে তারাই মারা গেল হাসপাতালে। বিশ্বে এ ধরনের অনেক উদাহরণ পাওয়া যাবে।
১৯৪২ সালের ৯ ডিসেম্বর নিউজিল্যান্ডের সিক্লিফ মানসিক হাসপাতালে আগুন লেগে মারা যায় ৩৭ জন।
১৯৫০ সালে আমেরিকার একটি হাসপাতালে আগুন লেগে মারা যায় ৪১ জন।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরবর্তী সময়ে হাসপাতালে সবচেয়ে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছিল গুয়াতেমালায়। ১৪ জুলাই, ১৯৬০-এ. গুয়াতেমালার মানসিক হাসপাতালে অগ্নিকাণ্ডে মারা যান ২৩৫ জন।
সারা বিশ্ব আতঙ্ক হয়ে দেখল দক্ষিণ কলকাতার ঢাকুরিয়ার এএমআরআই হাসপাতালের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায়। একের পর একে লাশ বের করছে উদ্ধারকর্মীরা। অগ্নিকাণ্ডে কমপক্ষে ৯০ জনের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন আরও অনেকে। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে একজন বাংলাদেশিও আছেন। নিহত বাংলাদেশির নাম গৌরাঙ্গ মণ্ডল (৬৫)। তাঁর বাড়ি মুন্সিগঞ্জ জেলায়। স্নায়ুজাত রোগের চিকিৎসার জন্য গত বুধবার তিনি ওই হাসপাতালে ভর্তি হন। তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কলকাতায় বাংলাদেশি উপহাইকমিশনার মোস্তাফিজুর রহমান। তিনি জানান, লাশ দেশে ফিরিয়ে আনার যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ফরেনসিক বিশেষজ্ঞদের পরিদর্শনের পর কলকাতার ঢাকুরিয়ার আমরি হাসপাতাল সিল করে দিয়েছে রাজ্য সরকার। পরিদর্শনের পর তাঁরা বলেন, বেসমেন্ট থেকেই অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত। তদন্তের স্বার্থে তাঁরা সেখান থেকে বেশ কিছু নমুনাও সংগ্রহ করেন। এরই মধ্যে হাসপাতালের লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে।
যারা সুস্থ হতে এসেছিল হাসপাতালে তারাই মারা গেল হাসপাতালে। বিশ্বে এ ধরনের অনেক উদাহরণ পাওয়া যাবে।
১৯৪২ সালের ৯ ডিসেম্বর নিউজিল্যান্ডের সিক্লিফ মানসিক হাসপাতালে আগুন লেগে মারা যায় ৩৭ জন।
১৯৫০ সালে আমেরিকার একটি হাসপাতালে আগুন লেগে মারা যায় ৪১ জন।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরবর্তী সময়ে হাসপাতালে সবচেয়ে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছিল গুয়াতেমালায়। ১৪ জুলাই, ১৯৬০-এ. গুয়াতেমালার মানসিক হাসপাতালে অগ্নিকাণ্ডে মারা যান ২৩৫ জন।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের সেন্ট অ্যান্টনিজ হাসাপাতালে বিধ্বংসী আগুন. মৃত্যু হয় কমপক্ষে ৭৪ জনের।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেরই মিসৌরিতে ওয়ারেংটন নার্সিং হোমে আগুন লেগেছিল ১৯৫৭ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি। সেই অগ্নিকাণ্ডে বলি হন ৭২ জন।
১৯৭১ সালে সুইজারল্যান্ডের মানসিক ক্লিনিকে আগুন লেগে মারা যায় ২৮ জন।
১৯৯৪ এর ডিসেম্বর মাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়াতে সাউথসাইড হাসপাতালে আগুন লেগে মারা যায় ৪ জন।
১৯৯৮ সালের ১৬ মে ফিলিপাইনের রাজধানী ম্যানিলাতে হাসপাতালে আগুন লেগে মারা যায় ২০ জন।
১৯৯৯ সালের রাশিয়ার লেনিনগ্রাডে অবলাস্ট হাসপাতালের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ২১ জন মারা যায়।
২০০৩ সালের ১২ অক্টোবর বেলারুশে মানসিক হাসপাতালে আগুনে ৩০ জন মারা যায়।
২০০৫ সালের ২৪ জানুয়ারি দক্ষিণ ইরাকের নাসিরিয়ায় হাসপাতালে আগুন লেগে মারা যায় ১৪ জন।
২০০৫ সালের ১২ জুলাই কোস্টারিকায় হাসপাতালে আগুন লেগে মারা যায় ১৮ জন।
২০০৬ সালে চীনে হাসপাতালে আগুনের ঘটনায় ২৭ জন নিহত হয়।
হাসপাতালে ভয়াবহ আগুনের সাম্প্রতিকতম দুর্ঘটনাটি ঘটে মস্কোয়. ২০০৬ সালে। আগুন লাগে ড্রাগ রিহ্যাব হাসপাতালে. মারা যান অন্তত ৪৫ জন ।
১৯৭১ সালে সুইজারল্যান্ডের মানসিক ক্লিনিকে আগুন লেগে মারা যায় ২৮ জন।
১৯৯৪ এর ডিসেম্বর মাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়াতে সাউথসাইড হাসপাতালে আগুন লেগে মারা যায় ৪ জন।
১৯৯৮ সালের ১৬ মে ফিলিপাইনের রাজধানী ম্যানিলাতে হাসপাতালে আগুন লেগে মারা যায় ২০ জন।
১৯৯৯ সালের রাশিয়ার লেনিনগ্রাডে অবলাস্ট হাসপাতালের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ২১ জন মারা যায়।
২০০৩ সালের ১২ অক্টোবর বেলারুশে মানসিক হাসপাতালে আগুনে ৩০ জন মারা যায়।
২০০৫ সালের ২৪ জানুয়ারি দক্ষিণ ইরাকের নাসিরিয়ায় হাসপাতালে আগুন লেগে মারা যায় ১৪ জন।
২০০৫ সালের ১২ জুলাই কোস্টারিকায় হাসপাতালে আগুন লেগে মারা যায় ১৮ জন।
২০০৬ সালে চীনে হাসপাতালে আগুনের ঘটনায় ২৭ জন নিহত হয়।
হাসপাতালে ভয়াবহ আগুনের সাম্প্রতিকতম দুর্ঘটনাটি ঘটে মস্কোয়. ২০০৬ সালে। আগুন লাগে ড্রাগ রিহ্যাব হাসপাতালে. মারা যান অন্তত ৪৫ জন ।
No comments:
Post a Comment